পরিচালক______________________

মাওলানা আব্দুস সাত্তার কাসেমী মোইল : ০১৯১১৭৮৪০০৯

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম___________________

পরম করুনাময় অসিম দয়ালু আল্লাহর নাম শুরু করছি।

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

ভর্তি চলছে ! ভর্তি চলছে ! ভর্তি চলছে ! আবাসিক, অনাবাসিক। দারুল কুরআন মহিলা মাদরাসা, নওদাপাড়া আমচত্তর , রায়পাড়া, রাজশাহী

Saturday, April 4, 2020

বর্তমান পরিস্থিতিতে অধিকহারে এই দোয়া পড়া




বর্তমান পরিস্থিতিতে অধিকহারে এই দোয়া পড়া উচিত যে-

اَللَّهُمَّ اِنِّىْ اَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْبَرَصِ وَ الْجُنُوْنِ وَ الْجُذَامِ وَمِنْ سَىِّءِ الْاَسْقَامِ

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল বারাছি ওয়াল জুনুনি ওয়াল ঝুজামি ওয়া মিন সায়্যিয়িল আসক্বাম।’

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনার কাছে আমি শ্বেত রোগ থেকে আশ্রয় চাই। মাতাল হয়ে যাওয়া থেকে আশ্রয় চাই। কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকে আশ্রয় চাই। আর দুরারোগ্য ব্যাধি (যেগুলোর নাম জানিনা) থেকে আপনার আশ্রয় চাই।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি)

Friday, April 3, 2020

করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষায় ইসলামী শিক্ষা



প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসকে বৈশ্বিক মহামারি ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বিশ্বে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ২৬ হাজার ৩শ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে এবং ৪ হাজার ৬৩৩ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। বিশ্বের ১২৪টি দেশ ও অঞ্চলে করোনার প্রকোপ ছড়িয়ে পড়েছে। শুধুমাত্র চীনের মূল ভূখণ্ডেই করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ হাজার ৭৯৬ এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ১৬৯ জনের।
চীনের পর করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ইতালিতে। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ১২ হাজার ৪৬২ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৮২৭ জনের। এছাড়া এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত ৬৮ হাজার ২৮৫ জন চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। তাই এ বিষয়ে ভয় না পেয়ে আমাদেরকে সচেতন হতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা আবশ্যক।
আমরা কেউ আজ এ কথা বলতে পারি না যে, আমরা বা আমাদের দেশ ঐশী কোন আজাব থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ। আমার অন্যায় কৃতকর্মের মাত্রা আজ এতটাই ছাড়িয়েছে যে, পুরো শরীর যেন পাপে ভরপুর। আমি ব্যবসায়-বাণিজ্য, চাকরি যাই করছি না কেন সব কিছুতেই যেন আমি অসৎকেই প্রাধান্য দিচ্ছি। এমনকি মুখে আমি যা বলছি তাও মিথ্যা বলছি, আল্লাহর ভয়ে দুই রাকাত যে নামাজ আদায় করছি সেখানেও দুনিয়ার চিন্তায় মগ্ন, কখন নামাজ শেষ করব আর বাহ্যিকতায় মত্ত হব।
তাই এই যে একের পর এক রোগব্যাধি ও ঐশী আজাবের সম্মুখীন হচ্ছি এর মূল কারণ হচ্ছে-আমার কৃতকর্মই এসবকে আহ্বান জানাচ্ছে। যেভাবে পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক ইরশাদ করেছেন-‘মানুষের কৃতকর্মের দরুন স্থলে ও জলে বিশৃঙ্খলা ছেয়ে গেছে। এর পরিণামে তিনি তাদের কোন কোন কর্মের শাস্তির স্বাদ তাদের ভোগ করাবেন যাতে তারা আল্লাহর দিকে ফিরে আসে’ (সুরা আর রূম: ৪১)।
যেহেতু আমাদের পাপ সর্বত্র ছেয়ে গেছে, তাই বিভিন্ন প্রাকৃতিক আজাব তা করোনা ভাইরাসের আক্রমণ বলুন বা ঘূর্ণিঝড় সিডর, বুলবুল বা ভূমিকম্প তা সবই মূলত আল্লাহতায়ালার পক্ষ থেকে সতর্ক সংকেত। আল্লাহ আমাদেরকে সতর্ক করছেন যে, তোমরা সহজ সরল পথ অবলম্বন কর। আমি ব্যক্তি জীবনে যে কাজই করিনা কেন তা যেন হয় সৎ।
বিষয়টিকে এভাবেও বলা যায়, সমাজ ও দেশের বেশির ভাগ মানুষ যখন পাপ, ব্যাভিচার, অন্যায় এবং নিজ প্রভুকে ভুলতে বসে তখনই আল্লাহতায়ালা তার পক্ষ থেকে কোপগ্রস্থ হয়ে শাস্তির যোগ্য হয়ে যায়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক বলেন, ‘আর তোমাদের কৃতকর্মের কারণই তোমাদের ওপর বিপদ নেমে আসে। অথচ তিনি অনেক কিছুই উপেক্ষা করে থাকেন’ (সুরা আশ শুরা: ৩০)।
আজাবের এমন একটি দিক নেই, যেদিক দিয়ে আজ পৃথিবী আক্রান্ত হয়নি। পৃথিবীর এমন কোন দেশ বা এমন কোন জাতি নেই যার ওপর আজাব না এসেছে, সে যত বড় শক্তিধর রাষ্ট্রই হোক না কেন। সকল প্রকার আজাবের প্রবল আক্রমণ মরণাহত মানবের ওপর বারবার এসে আঘাত হানছে। মানব প্রকৃতি বিকৃত হয়েছে। তার কারণে আল্লাহর রুদ্র রূপও প্রকাশিত হচ্ছে। খোদার পক্ষ থেকে শাস্তিস্বরূপ যখন কোন আজাব আসে তখন তা থেকে রক্ষা পাওয়ার কোন রাস্তা থাকে না। যেভাবে কোরআনে উল্লেখ রয়েছে ‘তুমি বল, আল্লাহর হাত থেকে কে তোমাদের রক্ষা করতে পারে যদি তিনি তোমাদের কোন শাস্তি দিতে চান? অথবা তিনি যদি তোমাদের প্রতি কৃপা করতে চান তবে কে এ থেকে তোমাদের বঞ্চিত করতে পারে? আর তারা নিজেদের জন্য আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন অভিভাবক বা কোন সাহায্যকারীও খুঁজে পাবে না’ (সুরা আহজাব: ১৭)।
আরো উল্লেখ রয়েছে ‘এসব জনপদের অধিবাসীরা কি এ ব্যাপারে নিরাপদ হয়ে গেছে যে, রাতের বেলায় ঘুমন্ত অবস্থায় তাদের ওপর আমাদের শাস্তি নেমে আসবে না? আর এসব জনপদের অধিবাসীরা কি এ বিষয়ে নিরাপদ হয়ে গেছে যে, দুপুর বেলায় খেলাধুলায় মত্ত থাকা অবস্থায় তাদের ওপর আমাদের শাস্তি নেমে আসবে না? (সুরা আরাফ: ৯৯-১০০)।

মহান আল্লাহতায়ালা পৃথিবীতে কেন আজাব-গজব পাঠান সে সম্পর্কে পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন স্থানে বর্ণনা করে আমাদেরকে সতর্ক করেছেন কিন্তু আমরা এ বিষয়ে উদাসীন। দিনের পর দিন আমরা পবিত্র কোরআনের শিক্ষার অমান্য করেই যাচ্ছি। আমাদের সবার একটি বিষয় অনুধাবন করা উচিৎ যে, পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক কেন বার বার আজাবের কথা উল্লেখ করলেন? আমরা যেন সকল প্রকার আজাব বা ব্যাধি থেকে রক্ষা পাই সেজন্য মহানবী (সা.) আমাদেরকে দোয়াও শিখিয়েছেন।
বর্তমান পরিস্থিতিতে অধিকহারে এই দোয়া পড়া উচিত যে- আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল বারাছি ওয়াল জুনুন ওয়াল ঝুজাম ওয়া মিন সায়্যিল আসক্বাম’ অর্থাৎ : ‘হে আল্লাহ! আপনার কাছে আমি শ্বেত রোগ থেকে আশ্রয় চাই। মাতাল হয়ে যাওয়া থেকে আশ্রয় চাই। কুষ্ঠু রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকে আশ্রয় চাই। আর দুরারোগ্য ব্যাধি (যেগুলোর নাম জানিনা) থেকে আপনার আশ্রয় চাই’ (আবু দাউদ, তিরমিজি)।
আরও একটি দোয়া মহানবী (সা.) আমাদেরকে শিখিছেন- ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন মুনকারাতিল আখলাক্বি ওয়াল আ’মালি ওয়াল আহওয়ায়ি, ওয়াল আদওয়ায়ি’ অর্থাৎ হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি তোমার কাছে খারাপ (নষ্ট-বাজে) চরিত্র, অন্যায় কাজ ও কুপ্রবৃত্তির অনিষ্টতা এবং বাজে অসুস্থতা ও নতুন সৃষ্ট রোগ বালাই থেকে আশ্রয় চাই’ (তিরমিজি)।
কোন এলাকায় বা দেশে যদি কোন মহামারি ছড়িয়ে পড়ে সেক্ষেত্রে মহানবী (সা.)-এর নির্দেশ হল যে যেখানকার অধিবাসী সে যেন অন্যত্র না যায়, এর ফলে অন্যত্রেও তা ছড়িয়ে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে। যেমন হাদিসে এসেছে মহানবী (সা.) বলেছেন ‘যখন কোনো এলাকায় মহামারি ছড়িয়ে পড়ে তখন যদি তোমরা সেখানে থাকো তাহলে সেখান থেকে বের হবে না। আর যদি তোমরা বাইরে থাকো তাহলে তোমরা সেই আক্রান্ত এলাকায় যাবে না’ (বোখারি ও মুসলিম)। তাই আমাদেরকে এ বিষয়ে দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন।
মহান আল্লাহতায়ালা যেহেতু রহমানুর রাহিম, তিনি চান না যে, তার বান্দারা যেন কোনভাবে কষ্টে নিপতিত না হয়। তাই তিনি বারবার সতর্ক করছেন, তার বান্দারা যেন সঠিক পথে পরিচালিত হয়। কিন্তু যখন কোন জাতি তার নির্দেশাবলীর অমান্য করতে করতে সীমা ছাড়িয়ে যায় তখনই তার পক্ষ থেকে কোন না কোন শাস্তি নিপতিত হয় আর তা কখনো করোনা ভাইরাসের মত মহামারি দিয়ে আবার কখনো ভূমিকম্প বা ঝড়ো বাতাস দিয়ে। এই যে সারা পৃথিবীতে একের পর এক ঘটনা ঘটছে আর শত শত মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে, এর একটাই কারণ, আর তা হলো রহমান আল্লাহর বান্দারা আজকে সৃষ্টিকর্তাকে ভুলে যেতে বসেছে। সব ধরণের ঐশী আজাব থেকে রক্ষার এখন একটিই মাত্র রাস্তা খোলা আছে আর তাহলো মহান আল্লাহতায়ালার প্রকৃত বান্দায় পরিণত হওয়া, আল্লাহর অধিকার এবং বান্দার অধিকার যথাযথ প্রদান করা, নিজকে সংশোধন করা এবং নিজ আত্মাকে পবিত্র করা।
আল্লাহপাক আমাদেরকে বার বার সতর্ক করছেন এরপরও যদি আমাদের হুঁশ না হয় তাহলে আমরাও কি আদ ও সামুদ জাতিসহ অন্যান্য জাতিদেরকে যেভাবে তাদের অপকর্মের জন্য আল্লাহপাক ধ্বংস করেছেন, তারই আহ্বান করছি না তো? তাই সময় থাকতে আমাদের দোষত্রুটির জন্য পরিপূর্ণভাবে আল্লাহপাকের কাছে তওবা করতে হবে। মহান আল্লাহতায়ালা আমাদেরকে তার আজাবের শাস্তি থেকে নিরাপদ রাখুন।

Sunday, April 14, 2019

নিয়মাবলী

নিয়মাবলী

  • হাতাপুরা হাটুর নীচ পর্যন্ত ঢোলা ও লম্বা জামা এবং ঢোলা সালোয়ার (কমপক্ষে ২ সেট) এবং বোরকা (কমপক্ষে ১ সেট। ১২ বছর ও তদোর্ধ বয়সীদের ক্ষেত্রে)।
  • প্রতিষ্ঠানের অনুমোদনহীন পোষাক-পরিচ্ছদ, খেলনা-সামগ্রী ইত্যাদি- এ জাতিয় কোন জিনিস সঙ্গে রাখা যাবে না।
  • ছাত্রীগণ নিজ দায়িত্বে নগদ অর্থ, স্বর্ণ, রুপা বা যে কোন দামি গহনা সঙ্গে রাখতে পারবে না এবং ধার কর্য নিতে ও দিতে পারবে না।
  • মাদরাসা কর্তৃপক্ষের অনুমতি নেই এমন জিনিস যে কোন কারণে এবং যে কোন সময় যাচাই বা বাজেয়াপ্ত করলে ছাত্রী বা অভিভাবক/অভিভাবিকাদের কোনরূপ আপত্তি চলবে না।
  • শিক্ষিকাদের প্রতি ভক্তি ও শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।
  • প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে উত্তম ব্যবহার করতে হবে।
  • সহপাঠী ছাত্রীদের সাথে উত্তম ব্যবহার করতে হবে এবং পরস্পর ঝগড়া-বিবাদে লিপ্ত হওয়া যাবে না।
  • মাদরাসার আসবাবপত্রের যথাযথ হিফাযত (সংরক্ষণ) করতে হবে। নষ্ট করবে না এবং নষ্ট হতেও দিবে না।
  • কোন ছাত্রী নিজ ফ্লাটের দায়ীত্বে নিয়োজিত শিক্ষিকার অনুমতি ব্যতীত অন্য ফ্লাটে আসা যাওয়া করা এবং অন্যের সিটে শোয়া অথবা ঘুমানো যাবে না।
  • মাহরাম ব্যক্তি ছাড়া অন্য কারো সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ ও আসা যাওয়া করতে পারবে না।
  • মাদরাসা কর্তৃক নির্ধারিত সার্বিক নিয়মাবলী ও সময়সূচী মেনে চলতে হবে।
  • সাপ্তাহিক তালিমে আবাসিক ও অনাবাসিক সকল ছাত্রীদের উপস্থিত থাকতে হবে।
  • কোন ছাত্রী মোবাইল ফোন, সিম, কার্ড গল্পের বই ও ছবি সঙ্গে রাখতে পারবে না।
  • কর্তৃপক্ষ যে কোন সময়ে নিয়মাবলীতে সংযোজন বিয়োজন করার অধিকার সংরক্ষণ করে।

Wednesday, April 10, 2019

ভূমিকা


ভূমিকা

একটি আদর্শ সমাজ গঠনে আদর্শ মানুষের বিকল্প নেই, আর আদর্শ মানুষ গঠনে আদর্শ মায়ের বিকল্প নেই। ‘পুরুষরা নারীর মতো নয়’- হযরত মরিয়ম (আঃ) সম্পর্কে তাঁর মাতাকে সান্তনা দিয়ে কুরআনের এ ঘোষণা কত যে সুদূর প্রসারী তাৎপর্য ও গুরুত্ব বহন করে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আল্লাহভিরু ও সুন্দর একটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের একান্ত প্রত্যাশা। কিন্তু পাশ্চাত্যের কুশিক্ষা ও অসভ্যতার দিক্ষায় প্রভাবিত আজকের নারী সমাজকে তা থেকে মুক্ত করে ইলমে ওয়াহির জ্ঞানালোয় আল্লাহ ও তাঁর রাসুল প্রেমে সিক্ত করতে সক্ষম না হলে সে প্রত্যাশা পুরণ হবে না। এ জন্য দরকার ইলমে ওয়াহির চর্চাকে সময়োপযোগি করে ব্যাপকভাবে বিস্তার ও সম্প্রসারণ করা। তবেই একটি আদর্শ জাতি গঠনের নিমিত্তে জাতিকে একজন ‘আদর্শ মা’ উপহার দেয়া সম্ভব।
ইলমে দ্বীন শিক্ষা করা প্রত্যেক মুসলমানের উপর ফরয। জরুরীয়াতে দ্বীনের অতীব প্রয়োজনীয় বিষয় যা না শিখলে মুসলমানিত্ব রক্ষা সম্ভব হবে না। এ দিকটা লক্ষ্য রেখে যুগের চাহিদা পূরণে সহীহশুদ্ধ রূপে কুরআন ও জরুরীয়াতে দ্বীনের অতীব প্রয়োজনীয় বিষয়াবলী শিক্ষাদানের পাশাপাশি আধুনিক শিক্ষা তথা বাংলা, অংক ও ইংরেজী শিক্ষাদানসহ বাস্তবমুখী প্রশিক্ষণ দিয়ে একজন সু-নাগরিক এবং যোগ্য ও আদর্শ মা হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যেই দারুল কুরআন মহিলা মাদরাসা প্রতিষ্ঠিত।
সুতরাং আপনাদের আদরের সন্তানকে জরুরীতে দ্বীনের অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলীকে সামনে রেখে কুরআন ও হাদীস শিক্ষাদানের পাশাপাশি বাংলা ও ইংরেজীর মৌলিক জ্ঞান দান ও যুগের চাহিদা পূরণে এই দ্বীনি প্রতিষ্ঠানকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে আপনাদের দোয়া ও সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছি। আল্লাহ তা‘আলা আমাদের এ প্রচেষ্টাকে কবুল করুন। আমীন!